Monday morning we started later than we wanted to. We were actually pretty damn tired from the extended amount of walking on the previous day. We checked out of the hotel and kept our baggage at Nahiyan's place, and took a public transport known as tempo here in our country, towards Jaflong. On our way to Jaflong we feasted our eyes with the sight of the huge mountains that are visible across the border, over in India. Well, "the mountains are always higher on the other side of the fence", hehe. The shear magnitude of the mountain range clicked the inquisitive part of my mind, it made me wonder, what secrets lay hidden in those deep valleys covered with trees. There must be places within those mountains and forests that no one has ever set foot upon. Truly Allah's creation is way wider than our thoughts can be. Jaflong is a place that combines sand, stone, and crystal clear water in a fascinating way. It is a tourist spot, yet the place is busy with labor, men
দুই ঘন্টা লম্বা তারাবীহ মাত্র শেষ হলো। তারাবীহের সময়ে মসজিদের ভেতরের লাইটগুলো বন্ধ থাকে, নামাজ শেষ হতেই এক সাথে অনেকগুলো লাইট জ্বলে উঠে, আর সবাই চোখ পিট্ পিট্ করতে করতে মসজিদ থেকে বের হতে থাকে। এই ব্যাপারটা দেখতে আমার কেন জানি খুব মজা লাগে। কিছুক্ষণ বসে থেকে লোকজনের চোখ পিট্ পিট্ দেখি, তারপর নিজেও রওনা দেই। সেদিন অবশ্য বাসায় না গিয়ে মসজিদের দক্ষিণ পূর্ব কোণাটায় গিয়ে পা ছড়িয়ে বসে পড়লাম। দীর্ঘ নামাজে আজকাল পা ধরে আসে। নামাজ শেষ হলেও সাত আটজন মুসল্লি মসজিদের এই কোণায় জড়ো হয়েছে। একটু পরেই এক ভাই চা নিয়ে আসলো পেপার কাপে। চা খেয়ে চাঙ্গা হয়ে ওরা আবার নফল নামাজে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে! চা শেষ করে কাতার বানিয়ে দাঁড়িয়ে গেলো তারা। নামাজ পড়াতে সবার সামনে এগিয়ে গেলো একজন। বারো কি তেরো বছরের ছেলে। শুরু করলো তিলাওয়াত। সে হাফেজ যুবায়ের আবদুল্লাহ। আমাদের 'যুবুন পাতা'। ------------------------------------- আমার ভাগনে যুবায়েরের জন্ম আমার গ্র্যাজুয়েশনের ঠিক পর পর। আল্লাহর প্ল্যান অনুযায়ী এর পরে ছয়টা মাস আমি কমপ্লিটলি বেকার! তাই যুবায়েরকে কোলে কাঁখে করার জন্য ওর বাবা মা'র পরে আমি পারফেক
আমাদের হোটেলটা ছিল একেবারে মসজিদে নববীর চত্বর ঘেঁষে। মধ্যরাতের পর যখন পৌঁছলাম, এশার নামাজ তখনও বাকি আমাদের। সবাই খুব দ্রুত ফ্রেশ হয়ে নেমে এলাম। মদিনার ঠান্ডা ঠান্ডা রাতের আবহাওয়ায় এসে দাঁড়ালাম মসজিদের বাইরের সাদা চত্বরে। কতদিন পর আল্লাহ আবার নিয়ে এলেন। ১৫ বছর আগে, তখন আমি ক্লাস টেনে পড়ি, বাবা মা সাথে করে নিয়ে এসেছিলেন আমাদের ৩ ভাই বোনকে। সেই দিনগুলোর কথা ভাবলেই খুব মনে পড়তো এই শুভ্র, শান্তিময় খোলা চত্বরটার কথা। আবারও বাবা মায়ের হাত ধরেই এলাম এবার। আলহামদুলিল্লাহ। এই নিয়ামত আল্লাহ আরও অনেক অনেক বাড়িয়ে দিন। আমিন। আমাদের ছোট জামাতটার ইমাম হয়ে নামাজ পড়ালাম। হুজুর হুজুর দেখতে হওয়ার কারণে, আর কয়েক পারা মুখস্ত থাকায় প্রায়ই বিভিন্ন জায়গায় নামাজ পড়াতে হয়। এমনকি ঢাকার এক মসজিদেও একবার ফজরের নামাজ পড়ানোর তৌফিক হয়েছিল, কোনো এক ৩ দিনের জামাতে থাকার সময়! কিন্তু এবারের এই নামাজ পড়ানোটাই আমার কাছে সবচেয়ে স্পেশাল ছিল, কারণ এবার দাঁড়িয়ে আছি মসজিদে নবনীর দেয়াল ঘেঁষে! তবে খুশির সাথে ভয়টাই বেশি ছিল সেই সময়। দাঁড়িয়ে আছি কোথায়! এই জায়গায় নামাজ পড়ানো কি, নামাজ পড়তেই তো বুক কাঁপার কথা আমার মতো মানুষের। ম
Comments
Post a Comment