চশমাটা খসে গেলে....
চশমা পড়ি সেই ছোট্ট বেলা থেকে। একেবারে ছোট বয়স থেকেই আমার চোখের সামনে দুটো কাচের টুকরো থাকে সবসময়, অন্তত জাগা অবস্থায়। ৫-৬ বছর বয়সে আমার সেই প্রথম চশমা-পড়া চেহারার বেশ কিছু ছবি আছে এখনো। আমি নাকি সেই চশমা আবার একটু পরপর নাক লম্বা করে, ভ্রূ উঁচু করে এডজাস্ট করতাম। সেটা নিয়ে এখনো প্রায়ই হাসাহাসি হয় বাসায়। সেই চশমাটা এখনো আছে আমার ড্রয়ারে। গোছাতে গিয়ে যখন মাঝে মাঝে হাতে আসে ওটা, কিছুক্ষনের জন্য থেমে যেতেই হয়, হাসি পায়। সেই যে চশমা ঝুললো চোখে...... চোখের পাওয়ার কমতে কমতে, আর চশমার পাওয়ার আর দাম বাড়তে বাড়তে এখন যে অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে, তা রীতিমতো দুঃখজনক। বিশেষ করে বাম চোখটার অবস্থা এতই খারাপ যে এটা লেজার ট্রিটমেন্টের অযোগ্য বলে দিয়েছেন এক ডাক্তার। তবে সবসময় চশমা হাতের কাছে থাকে বলে, এটার অভাব বা আমার শোচনীয়তার পরিমানটা টের পাইনা খুব একটা। তবে যখন টের পাই, বেশ অসহায় লাগে। এরকম একটা এক্সপেরিয়েন্স হয়েছিল সুন্দরবনে। সেটা ছিল আমাদের আহসানুল্লাহর ব্যাচের ফেয়ারওয়েল ট্রিপ, একশো জনের উপর ছাত্র ছাত্রী নিয়ে। প্রচন্ড exciting সেই ট্রিপ এর কাহিনী লিখেছিলাম আগে একবার। তো সেবার কটকা ব...